দ্বিতীয় মেঘনা সেতু এবং দ্বিতীয় গোমতী সেতু শুভ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। - আজকের সংবাদ

সদ্য পাওয়া

Home Top Ad

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৯২৬৮৭০৭২৭

Post Top Ad

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৯২৬৮৭০৭২৭

শনিবার, ২৫ মে, ২০১৯

দ্বিতীয় মেঘনা সেতু এবং দ্বিতীয় গোমতী সেতু শুভ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


দ্বিতীয় মেঘনা সেতু এবং দ্বিতীয় গোমতী সেতু শুভ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।





আজকের সংবাদ ডট কমঃ দীর্ঘ প্রতীক্ষিত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দ্বিতীয় মেঘনা সেতু এবং দ্বিতীয় গোমতী সেতু শুভ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শনিবার (২৫ মে) সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সেতু দু’টির উদ্বোধন করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মোঃনজিবুর রহমান।





শুরুতেই শুভেচ্ছা বক্তব্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত হিরোইয়াসু ইজুমি বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক আরও অনেকদূর এগিয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।





প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চলতি বছরের ১৬ মার্চ শীতলক্ষ্যা নদীর ওপর দ্বিতীয় কাঁচপুর সেতুর উদ্বোধন করেন।
দ্বিতীয় মেঘনা ও দ্বিতীয় গোমতী সেতু দু’টি ছাড়াও ঈদ উপহার হিসেবে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে সাসেক সড়ক সংযোগ প্রকল্পের আওতায় জয়দেবপুর-চন্দ্রা-টাঙ্গাইল-এলেঙ্গা মহাসড়কে কোনাবাড়ি ও চন্দ্রা ফ্লাইওভার, কালিয়াকৈর, দেওহাটা, মির্জাপুর ও ঘারিন্দা আন্ডারপাস এবং কড্ডা-১ সেতু ও বাইমাইল সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।





স্থানীয় সূত্রমতে, জাতীয় এ মহাসড়ক দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ৩৫ হাজারেরও বেশি যানবাহন চলাচল করে।





কাঁচপুর, দ্বিতীয় মেঘনা, গোমতী সেতু নির্মাণ প্রকল্প পরিচালক আবু সালেহ মোহাম্মদ নুরুজ্জামান জানান, নবনির্মিত কাঁচপুর ব্রীজ এরইমধ্যেই যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হয়েছে।এবংআজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এই নতুন দুইটি সেতু শুভ উদ্বোধন করায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বিশেষ করে ঈদে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা কিছুটা হলেও আরামদায়ক হবে।





তিনি আরও জানান, জাপানি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ওবায়সি করপোরেশন,জেএফএফ করপোরেশন, শিমঝু করপোরেশন ও আইএইচআই ইনফ্রা সিস্টেম্স কোম্পানি লিমিটেড ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেঘনা ও গোমতীর সঙ্গে দ্বিতীয় কাঁচপুর ব্রীজ নির্মাণ কাজ শুরু করে।





তিনটি সেতু নির্মাণে মোট ব্যয় হয়েছে ৮ হাজার ৪৮৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাপানের জাইকা ৬ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা সহায়তা দিয়েছে।





চুক্তি অনুযায়ী জাপানের প্রতিষ্ঠানগুলো ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে কাজ শুরু করে এবং ২০১৯ সালের জুনে সম্পন্ন করার কথা থাকলেও নির্ধারিত সময়ের আগেই প্রকল্পের কাজ শেষ হয়। ২০১৬ সালের জুলাইতে হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার কারণে নির্মাণ কাজ চার মাস বন্ধ থাকে। এ কারণে সরকার নির্মাণ কাজ ৬ মাস বাড়িয়ে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারণ করে দেয়।





dav

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Post Bottom Ad

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৯২৬৮৭০৭২৭