অসংক্রামক ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ, নবজাতক ও মাতৃ মৃত্যু রোধে করণীয় শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
অসংক্রামক ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ, নবজাতক ও মাতৃ মৃত্যু রোধে করণীয় শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
আজকের সংবাদ ডেস্কঃ অসংক্রামক ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ, নবজাতক ও মাতৃ মৃত্যু রোধে করণীয় শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার(৩রা সেপ্টেম্বর) উপজেলা পরিচালন ও উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় স্থানীয় সরকার বিভাগ ও জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সী (জাইকা) এর সহযোগীতায় ও সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এর বাস্তবায়নায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সভাকক্ষে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ হালিমা সুলতানা হক।
প্রধান অতিথি হিসেবে এই প্রশিক্ষণ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন,সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী অফিসার অঞ্জন কুমার সরকার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা ইউডিএফ শাহানারা আঁচল।
প্রধান অতিথি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অঞ্জন কুমার সরকার বলেন, যে রোগগুলো একজন থেকে আরেকজনে ছড়ায় না, অর্থাৎ ছোঁয়াচে না তাদের অসংক্রামক ব্যাধি বলা হয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এটি একটি চিকিৎসা সংক্রান্ত শারীরিক অবস্থা বা রোগ যেটা এক প্রাণী থেকে অন্য প্রাণীতে ছড়ায় না।
পৃথিবী জুড়ে অসংক্রামক ব্যাধি এখন মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ ইত্যাদি অসংক্রামক ব্যাধি এখন মারণ ঘাতক। অসংক্রামক ব্যাধি আক্রান্ত মানুষের মধ্যে তাদের পূর্ব পুরুষের রোগের জোরালো পারিবারিক ইতিহাসই থাকে । এই রোগগুলোর ক্ষেত্রে পারিবারিক বা জিনগত (জেনেটিক) ইতিহাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তার সঙ্গে যোগ হয় পরিবেশগত উপাদান যেমন পরিবেশ দূষণ, অস্বাস্থ্যকর ও বাজে খাদ্যাভ্যাস, কায়িক শ্রমের অভাব, ধূমপান, মানসিক চাপ ইত্যাদি।
এই দুয়ে মিলে বর্তমান সময়ে অনেক কম বয়সেই মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে এ ধরনের রোগে। ফলে সারা পৃথিবীজুড়ে অনেক মানুষ কম বয়সে কর্মক্ষমতা হারাচ্ছেন, ফলে পারিবারিক ব্যয় বাড়ছে। সময়মতো সচেতন হলে বংশ পরম্পরায় থাকা এসব রোগ প্রতিরোধ করা সহজ।
উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ হালিমা সুলতানা হক বলেন, যাদের পরিবারে অসংক্রামক ব্যাধি জনিত রোগ আছে, তাদের উচিত হবে তাঁদের বিশেষভাবে সচেতন হওয়া । শৈশব থেকেই এ ধরনের পরিবারের সন্তানদের দিকে মনোযোগী হতে হবে। ওজন বেড়ে যাওয়া, অতিরিক্ত ফাস্ট ফুড বা কোমল পানীয় গ্রহণ,ধূমপান—ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয় বহুগুণ। ছেলেবেলা থেকে কায়িক শ্রম, ব্যায়াম ও খেলাধুলায় উৎসাহী করতে হবে এদের।
কাঁচা শাকসবজি, ফলমূল ও আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে বেশি। ইদানীং স্তন ক্যানসার, অন্ত্রের ক্যানসারসহ কিছু ক্যানসারেরও পারিবারিক ইতিহাস গুরুত্বপূর্ণ। আর স্থূলতা, ওজনাধিক্য প্রতিরোধ করা গেলে, খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে পারলে এ ধরনের ক্যানসারকেও প্রতিরোধ করা যায়। পরিবারে মা-বাবার ডায়াবেটিস থাকলে তাঁদের তরুণী কন্যাসন্তানের গর্ভকালীন ডায়াবেটিসেরও ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই এ ধরনের পরিবারের মেয়েদেরও হতে হবে সচেতন। মুটিয়ে যাওয়া এবং কায়িক শ্রমের অভাব এই ঝুঁকি বাড়াবে। তাই তাঁদের উচিত সন্তান নেওয়ার আগেই ওজন নিয়ন্ত্রণ করা, নিয়মিত ব্যায়াম করা ও খাদ্যাভ্যাস পাল্টানো।
পাশাপাশি নিয়মিত নিজেদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো। ৩৫ বছর বয়সের পর থেকেই বছরে অন্তত একবার রক্তে শর্করা, চর্বির পরিমাণ পরীক্ষা করা, রক্তচাপ মাপা উচিত। মাত্রা বর্ডার লাইনে হলেও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। উচ্চতা অনুযায়ী ওজন ঠিক আছে কি না দেখুন। এ ধরনের পরিবারের সন্তানদের সামান্য উপসর্গকেও উপেক্ষা করা যাবে না। মেয়েরা গর্ভকালীন সময়ে অবশ্যই রক্তের শর্করা দেখে নেবেন।
থাইরয়েডের সমস্যা পরিবারে থেকে থাকলে তা-ও দেখে নেওয়া ভালো। মা-খালাদের স্তন ক্যানসারের ইতিহাস থাকলে নিজের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। নিয়মিত নিজের স্তন পরীক্ষা করে দেখুন। প্রয়োজনে আলট্রাসনোগ্রাম বা ম্যামোগ্রাফি করান চিকিৎসকের পরামর্শে। কোলন ক্যানসারের ইতিহাস থাকলে পারিবারিক খাদ্যাভ্যাস পাল্টে ফেলুন। লাল মাংস (গরু-খাসি) কম খাবেন, বেশি খাবেন আঁশযুক্ত খাবার ও ফলমূল।
এ ছাড়া কিছু জিনগত রোগ আছে, যেমন থ্যালাসেমিয়ার জিন বংশগতভাবে সন্তানেরা পেয়ে থাকে। এসব ক্ষেত্রে শিশুকাল থেকেই তার যথাযথ স্ক্রিনিং, রোগ নির্ণয় প্রয়োজন। বড় হলে প্রয়োজনে যেন ব্যবস্থা নেওয়া যায় এ জন্য সচেতন হতে হবে। এ ধরনের পরিবারে নিজেদের মধ্যে বিয়ে না হওয়াই ভালো। ‘কাজিন ম্যারেজ’ পরবর্তী প্রজন্মের সমস্যাকে আরও প্রকট করে তুলতে পারে। এমনকি বিয়েশাদির সময় জীবনসঙ্গীও এ ধরনের জিনের বাহক কি না তা জেনে নেওয়া ভালো।
তিনি আরো বলেন, নিরাপদ মাতৃত্ব হলো মায়ের চাওয়া অনুযায়ী গর্ভধারণ, গর্ভকালীন সেবা, নিরাপদ প্রসব ও প্রসব-পরবর্তী সেবা নিশ্চিত হওয়া।প্রসবের ৪২ দিনের মধ্যে কোনো মায়ের মৃত্যু হলে সেটাকে মাতৃমৃত্যু বলা হয়।
স্বাস্থ্য কেন্দ্রে না নিয়ে বাড়িতে ডেলিভারি ঘটানোর কারণে অধিকাংশ নবজাতক মারা যাচ্ছে। ডেলিভারি পর শিশুর শরীর শুকনা কাপড় দিয়ে মুছে শুষ্ক রাখতে হবে এবং নাভি কাটার পর ৭.১% ক্লোরোহেক্সিডিন্ট ড্রপ দিতে হবে।
তাই প্রসবকালীন সময়ে কমপক্ষে ৪ বার ডাক্তার/সেবাকেন্দ্রের পরামর্শ এবং জরুরি অবস্থায় স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্রে নিয়ে ডেলিভারি ঘটাতে হবে। এছাড়া গর্ভবতী মায়েদের একটি অংশ ডায়াবেটিস রোগসহ নানা ধরনের সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়ায় নবজাতকের মৃত্যু হয়। গর্ববতী মায়েরা সচেতন হলে নবজাতকের মৃত্যুর হার কমে আসবে।
আজকের সংবাদ ডেস্কঃ অসংক্রামক ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ, নবজাতক ও মাতৃ মৃত্যু রোধে করণীয় শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার(৩রা সেপ্টেম্বর) উপজেলা পরিচালন ও উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় স্থানীয় সরকার বিভাগ ও জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সী (জাইকা) এর সহযোগীতায় ও সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এর বাস্তবায়নায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সভাকক্ষে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ হালিমা সুলতানা হক।
প্রধান অতিথি হিসেবে এই প্রশিক্ষণ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন,সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী অফিসার অঞ্জন কুমার সরকার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা ইউডিএফ শাহানারা আঁচল।
প্রধান অতিথি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অঞ্জন কুমার সরকার বলেন, যে রোগগুলো একজন থেকে আরেকজনে ছড়ায় না, অর্থাৎ ছোঁয়াচে না তাদের অসংক্রামক ব্যাধি বলা হয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এটি একটি চিকিৎসা সংক্রান্ত শারীরিক অবস্থা বা রোগ যেটা এক প্রাণী থেকে অন্য প্রাণীতে ছড়ায় না।
পৃথিবী জুড়ে অসংক্রামক ব্যাধি এখন মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ ইত্যাদি অসংক্রামক ব্যাধি এখন মারণ ঘাতক। অসংক্রামক ব্যাধি আক্রান্ত মানুষের মধ্যে তাদের পূর্ব পুরুষের রোগের জোরালো পারিবারিক ইতিহাসই থাকে । এই রোগগুলোর ক্ষেত্রে পারিবারিক বা জিনগত (জেনেটিক) ইতিহাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তার সঙ্গে যোগ হয় পরিবেশগত উপাদান যেমন পরিবেশ দূষণ, অস্বাস্থ্যকর ও বাজে খাদ্যাভ্যাস, কায়িক শ্রমের অভাব, ধূমপান, মানসিক চাপ ইত্যাদি।
এই দুয়ে মিলে বর্তমান সময়ে অনেক কম বয়সেই মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে এ ধরনের রোগে। ফলে সারা পৃথিবীজুড়ে অনেক মানুষ কম বয়সে কর্মক্ষমতা হারাচ্ছেন, ফলে পারিবারিক ব্যয় বাড়ছে। সময়মতো সচেতন হলে বংশ পরম্পরায় থাকা এসব রোগ প্রতিরোধ করা সহজ।
উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ হালিমা সুলতানা হক বলেন, যাদের পরিবারে অসংক্রামক ব্যাধি জনিত রোগ আছে, তাদের উচিত হবে তাঁদের বিশেষভাবে সচেতন হওয়া । শৈশব থেকেই এ ধরনের পরিবারের সন্তানদের দিকে মনোযোগী হতে হবে। ওজন বেড়ে যাওয়া, অতিরিক্ত ফাস্ট ফুড বা কোমল পানীয় গ্রহণ,ধূমপান—ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয় বহুগুণ। ছেলেবেলা থেকে কায়িক শ্রম, ব্যায়াম ও খেলাধুলায় উৎসাহী করতে হবে এদের।
কাঁচা শাকসবজি, ফলমূল ও আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে বেশি। ইদানীং স্তন ক্যানসার, অন্ত্রের ক্যানসারসহ কিছু ক্যানসারেরও পারিবারিক ইতিহাস গুরুত্বপূর্ণ। আর স্থূলতা, ওজনাধিক্য প্রতিরোধ করা গেলে, খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে পারলে এ ধরনের ক্যানসারকেও প্রতিরোধ করা যায়। পরিবারে মা-বাবার ডায়াবেটিস থাকলে তাঁদের তরুণী কন্যাসন্তানের গর্ভকালীন ডায়াবেটিসেরও ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই এ ধরনের পরিবারের মেয়েদেরও হতে হবে সচেতন। মুটিয়ে যাওয়া এবং কায়িক শ্রমের অভাব এই ঝুঁকি বাড়াবে। তাই তাঁদের উচিত সন্তান নেওয়ার আগেই ওজন নিয়ন্ত্রণ করা, নিয়মিত ব্যায়াম করা ও খাদ্যাভ্যাস পাল্টানো।
পাশাপাশি নিয়মিত নিজেদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো। ৩৫ বছর বয়সের পর থেকেই বছরে অন্তত একবার রক্তে শর্করা, চর্বির পরিমাণ পরীক্ষা করা, রক্তচাপ মাপা উচিত। মাত্রা বর্ডার লাইনে হলেও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। উচ্চতা অনুযায়ী ওজন ঠিক আছে কি না দেখুন। এ ধরনের পরিবারের সন্তানদের সামান্য উপসর্গকেও উপেক্ষা করা যাবে না। মেয়েরা গর্ভকালীন সময়ে অবশ্যই রক্তের শর্করা দেখে নেবেন।
থাইরয়েডের সমস্যা পরিবারে থেকে থাকলে তা-ও দেখে নেওয়া ভালো। মা-খালাদের স্তন ক্যানসারের ইতিহাস থাকলে নিজের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। নিয়মিত নিজের স্তন পরীক্ষা করে দেখুন। প্রয়োজনে আলট্রাসনোগ্রাম বা ম্যামোগ্রাফি করান চিকিৎসকের পরামর্শে। কোলন ক্যানসারের ইতিহাস থাকলে পারিবারিক খাদ্যাভ্যাস পাল্টে ফেলুন। লাল মাংস (গরু-খাসি) কম খাবেন, বেশি খাবেন আঁশযুক্ত খাবার ও ফলমূল।
এ ছাড়া কিছু জিনগত রোগ আছে,যেমন থ্যালাসেমিয়ারন জিন বংশগতভাবে সন্তানেরা পেয়ে থাকে। এসব ক্ষেত্রে শিশুকাল থেকেই তার যথাযথ স্ক্রিনিং, রোগ নির্ণয় প্রয়োজন। বড় হলে প্রয়োজনে যেন ব্যবস্থা নেওয়া যায় এ জন্য সচেতন হতে হবে। এ ধরনের পরিবারে নিজেদের মধ্যে বিয়ে না হওয়াই ভালো। ‘কাজিন ম্যারেজ’ পরবর্তী প্রজন্মের সমস্যাকে আরও প্রকট করে তুলতে পারে। এমনকি বিয়েশাদির সময় জীবনসঙ্গীও এ ধরনের জিনের বাহক কি না তা জেনে নেওয়া ভালো।
তিনি আরো বলেন, নিরাপদ মাতৃত্ব হলো মায়ের চাওয়া অনুযায়ী গর্ভধারণ, গর্ভকালীন সেবা, নিরাপদ প্রসব ও প্রসব-পরবর্তী সেবা নিশ্চিত হওয়া।প্রসবের ৪২ দিনের মধ্যে কোনো মায়ের মৃত্যু হলে সেটাকে মাতৃমৃত্যু বলা হয়।
স্বাস্থ্য কেন্দ্রে না নিয়ে বাড়িতে ডেলিভারি ঘটানোর কারণে অধিকাংশ নবজাতক মারা যাচ্ছে। ডেলিভারি পর শিশুর শরীর শুকনা কাপড় দিয়ে মুছে শুষ্ক রাখতে হবে এবং নাভি কাটার পর ৭.১% ক্লোরোহেক্সিডিন্ট ড্রপ দিতে হবে।
তাই প্রসবকালীন সময়ে কমপক্ষে ৪ বার ডাক্তার/সেবাকেন্দ্রের পরামর্শ এবং জরুরি অবস্থায় স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্রে নিয়ে ডেলিভারি ঘটাতে হবে। এছাড়া গর্ভবতী মায়েদের একটি অংশ ডায়াবেটিস রোগসহ নানা ধরনের সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়ায় নবজাতকের মৃত্যু হয়। গর্ববতী মায়েরা সচেতন হলে নবজাতকের মৃত্যুর হার কমে আসবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন