পুলিশের গলায় ছুরি চালানো সেই চেয়ারম্যান বাহিনীর সন্ত্রাসী তান্ডবের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আ.লীগ
বন্দর (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি : বন্দরে জবাই করে হত্যার উদ্দেশ্যে পুলিশের গলায় ছুরি চালানো মামলার প্রধান আসামি বির্তকিত সেই ইউপি চেয়ারম্যান কামাল হোসেন বাহিনীর চাঁদাবাজি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসা, ও পুলিশকে ম্যানেজ করে মিথ্যা মামলায় পুলিশি হয়রানী সহ লুটপাট সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে তৃর্ণমূল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের অঙ্গসংগঠন। নির্বাচনী প্রতিহিসংসায় মিথ্যা মামলায় পুলিশি হয়রানী, সন্ত্রাসী কার্মকান্ডে অতিষ্ট নির্যাতনের শিকার ভূক্তভোগী তৃর্ণমূল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের অঙ্গসংগঠন হাজারো নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে শুক্রবার সন্ধ্যার পর হালুয়াপাড়া এলাকায় নবগঠিত উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ধামগড় ইউপি সাবেক চেয়ারম্যান মাসুম আহম্মেদের বাড়িতে বাসভবনে উপস্থিত হন। এসময় ধামগড় ইউনিয়ন পরিষদের (স্বতন্ত্র) চেয়ারম্যান কামাল হোসেন নির্বাচিত হওয়ার ৭ মাসে তার বাহিনীর সন্ত্রাসী কার্মকন্ডের বর্ণনা তুলে ধরেন, শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ী সহ ভূক্তভোগী অর্ধশত পরিবার ।
উপস্থিত জাঙ্গাল আইলপাড়া এলাকার মুদিদোকানদার আকরামউল্লাহ তার বক্তব্যে বলেন, কামাল চেয়ারম্যানের ক্ষমতার ৭ মাসে তার বাহিনীর ক্যাডারদের চাঁদা না দেওয়ায় ৩ দফা হামলা ও লুটপাট চালায় কাইয়ুম, বাবু, লিটন ও শরিফ সহ ১০-১২জন। মাদক সহ তারা একাধীক মামলার আসামি। এছাড়াও জাঙ্গাল এলাকায় অবস্থিত বিএসআরএম এর পরিবহন সেক্টর থেকে চাঁদার দাবিতে শ্রমিকদের মারধরের ঘটনা ঘটায় চেয়ারম্যান কামাল বাহিনী।
ধামগড় ইউনিয়ন ১ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সামছুজ্জোহা বলেন, নৌকায় ভোট দেয়ার অপরাধে কামাল চেয়ারম্যান এক মাদক মামলায় পলাতক আসামি দেখিয়ে আমাকে পুলিশি হয়রানী করাচ্ছে। কামাল চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী বাহিনীর হুমকি দমকিতে ভয়ে রাস্তাঘাট দিয়ে চলাফেরা করতে সাহস পাচ্ছি না। আতঙ্কে স্বপরিবার। এদিকে কামাল চেয়ারম্যান বাহিনীর সদস্য চিড়ইপাড়া এলাকার আমিনুল, হানিফা ও বেনসন সোবান সহ চাঁদাবাজি, লুটপাট, গনধর্ষণ সহ সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে অতিষ্ট ধামগড় ৪ নং ওয়ার্ডবাসী। পুলিশের গলায় ছুরিচালানো মামলার আসামি হয়েও তারা ২০ লাখ টাকার চাঁদা না দেওয়ায় ওই ওয়ার্ড সদস্য সফুরউদ্দিনকে হত্যার উদ্দেশ্যে তুলে নিয়ে নির্যাতন।
প্রবীন আওয়ামীলীগ নেতা উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি সোনা মিয়া বলেন,
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন