বিশেষ প্রতিনিধিঃ ঢাকা-নারায়নগঞ্জ লিংকরোডে কুতুবপুর ইউপির মাহমুদ নগর মেইনরোডে অবৈধভাবে সরকারি জমিসহ ব্যক্তি মালিকানা জমি জবর-দখল করেছে ভুমি সন্ত্রাসী। মাহমুদ নগর এলাকার আবদুল কাদিরগং অবৈধভাবে গায়ের জোড়ে আদালতের আদেশ অমান্য করে জমি জবর-দখল করেছে।
ভোক্তভোগী আমজাদ হোসেন উক্ত জমি নিয়ে ভয়-ভীতি, হমকি-ধমকি নিয়ে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি অভিযোগ করে। অভিযোগটি জিডি আকারে গ্রহ্ন করে বিজ্ঞ চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের অনুমতি ক্রমে প্রসিকিউশন তদন্ত সাপেক্ষে প্রতিবেদন রিপোর্ট আদালতে দাখিল করেন, যা আদালতে চলমান রয়েছে।
ভুমি দস্যুদের কবল থেকে বাচার জন্য ভীক্ত ভোগি আমজাদ হোসেন বিজ্ঞ চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে পিটিশন মামলা করে যার নং ১৫১৪১/২২। বিজ্ঞ আদালত সহকারি ভুমি ফতুল্লাকে দখলীয় প্রতিবেদন এবং ফতুল্লা মডেল থানাকে শান্তিশৃখলা বজায় রাখার জন্য নির্দেশ দেন। বিজ্ঞ আদালতে নির্দেশে সহকারি ভুমি কর্মকর্তা কুতুবপুর ভুমি অফিসকে তদন্ত প্রতিবেদন করার জন্য প্রেরন করেন এবং ফতুল্লা মডেল থানার অফিসার ইন-চার্জ উভয় পক্ষকে নোটিশ জারি করে ভুমিতে স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য নির্দেশ দেন।
বাদী আমজাদ হোসেনের বাড়ির সামনে বিবাদী আবদুল কাদিরগংএর কোন জমি নাই এবং বিবাদী দ্বারা সরকারি জমি জবর-দখল হতে পারে, এই বক্তব্যটি তদন্ত প্রতিবেদন থেকে পাওয়া যায়। থানা পুলিশ নোটিশ জারি করে ভুমিতে স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য নির্দেশ দেওয়ার পরেও কিসের জোড়ে বিবাদী কাদির গং জমি জব্র দখল করে পাকা বিল্ডিং করে??
ভোক্তভোগি আমজাদ হোসেন নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপার ও নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক ডিসি’র হস্তক্ষেপ কামনা করেন। চলবে……।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন