সভায় বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, প্রথমেই আহ্বান জানাই সম্প্রীতি বজায় রেখে আপনারা সুশৃঙ্খল এবং সুন্দর মতো পূজা উদযাপন করবেন। পূজা উদযাপনে যেন কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেজন্য আমাদের সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক কর্মকর্তারা সর্বদা কাজ করছে। যে কোন কিশোরগংসহ অন্যান্য কোন বিশৃঙ্খলার পরিবেশ সৃষ্টি হলে অবশ্যই আমাদের অথবা ৯৯৯ এ কল দিবেন। আপনাদের প্রতিটি পূজা মন্ডপে পর্যবেক্ষনের জন্য সার্বক্ষণিক সিসি ক্যামেরা লাগাবেন। নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ থাকবে তারপরও জেনারেটর ব্যবস্থা রাখবেন। মাদক থেকে দূরে থাকবেন। আশা করি বন্দরে অত্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে এবারের পূজা উদযাপিত হবে।
অনুষ্ঠানে বক্তৃব্য রাখেন বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবু বক্কর সিদ্দিক, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ডিজিএম, আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন কর্মকর্তা।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বন্দর পূজা উদযাপন পরিষদ সভাপতি শংকর চন্দ্র দাস, সাধারণ সম্পাদক শ্যামল চন্দ্র বিশ্বাস সহ বন্দর উপজেলা/থানার সকল পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকগন।
এবছর বন্দর থানা/উপজেলায় ২৮ টি পূজা মন্ডপে পূজা উদযাপিত হবে।
বন্দর থানা পূজা উদযাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক আশা করেন নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব একেএম সেলিম ওসমান ও সকল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানরা বরাবরই তাদের পাশে থাকবেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন