মোঃ নুর নবী জনিঃ-নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে ১০ বছর পর নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মনোনীত হওয়ায় পুরো সোনারগাঁয়ের নির্বাচনী এলাকায় খুশির জোয়ারে প্রচার-প্রচারণা করতে দেখে গিয়েছে উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে। অন্যদিকে দীর্ঘ ১০ বছর ধরে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জাতীয় পার্টির দলীয় প্রতীক লাঙ্গল নিয়ে এমপি নির্বাচিত হওয়া লিয়াকত হোসেন খোকার সমর্থনকারীরা আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন।
প্রতীক বরাদ্ধের পরে সোনারগাঁ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক সাংসদ আব্দুল্লাহ আল কায়সার নির্বাচনি প্রচারণা শুরু করেন।
প্রচারণার অংশ হিসাবে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বৈদ্যোর বাজার ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় তিনি গণসংযোগ চালিয়ে ভোট প্রার্থনা করেন।
এসময় সাবেক সাংসদ আব্দুল্লাহ আল কায়সার বলেন,গত ১০টি বছর সোনারগাঁ নৌকার কোন এমপি ছিলনা। এবার প্রধানমন্ত্রী আপনার প্রিয় মার্কা নৌকা দিয়ে আমাকে আপনাদের খেজমত করার সুযোগ দিয়েছেন। এর আগে আমি যখন এমপি ছিলাম তখন এ এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন করেছি। গত ১০টি বছর নৌকার এমপি না থাকায় কোথাও উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন হয়নি। প্রধানমন্ত্রী যা বরাদ্ধ দিয়েছেন সে উন্নয়ন ছাড়া অতিরিক্ত কোন উন্নয়ন এ এলাকায় দেখা যায়নি। আগামী সংসদ নির্বাচনে আমি নির্বাচিত হলে উপজেলায় উন্নয়নের জন্য নিজেকে বিলিয়ে দিবো। সেজন্য আগামী ৭ই জানুয়ারী আপনার মুল্যবান ভোট নৌকায় দিয়ে আমাকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিবেন এটাই আমার আপনাদের কাছে চাওয়া।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সোনারগাঁ উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি ও পিরোজপুর ইউপি চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মাসুদুর রহমান মাসুম,সহ- সহসভাপতি মাসুদ রানা মানিক, ১নং যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আশরাফুজ্জামান, সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাছিমা আক্তার, বৈদ্যোর বাজার ইউপি চেয়ারম্যান আলামিন সরকার, বৈদ্যোর বাজার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাদাত হোসেন ভুইয়া মেম্বার, ইউপি সদস্য নবী হোসেন,আব্দুল্লাহ আল মামুন, বাবু, উর্মি আক্তার, সাবেক মেম্বার বাসেদ,সাবেক মেম্বার শাহজালাল, বৈদ্যোর বাজার ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মাহামুদ উল্লাহ, ৪ নং ওয়ার্ড আ.লীগের সভাপতি শাহাদাত হোসেন ফালান,আব্দুল দাইন,নজরুল ইসলাম রিফাতসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন