নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধিঃ-নারায়ণগঞ্জের প্রয়াত রাজনীতিবিদ ও পৌরপিতা আলী আহাম্মদ চুনকার ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ২নং রেল গেইট এলাকায় জেলা আওয়ামীলীগের দলীয় কার্যালয়ে এ আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুল হাইয়ের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এড. আবু হাসনাত মো. শহিদ বাদল (ভিপি বাদল)এর সঞ্চালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ সভাপতি মিজানুর রহমান বাচ্চু, এড. আসাদুজ্জামান, আরজু রহমান ভূঁইয়া, সাবেক সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক নুর হোসেন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম আবু সুফিয়ান, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম উদ্দিন, শামসুজ্জামান ভাসানী, মো. শহিদুল্লাহ, সদর থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন, মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জিএম আরাফাতসহ নেতৃবৃন্দ।
এসময় সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত শহীদ বাদল (ভিপি বাদল) বলেছেন, আজকের দিনটিতে নারায়ণগঞ্জ শহর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার পৌরপিতার প্রতি গভীরভাবে শ্রদ্ধা নিবেদন করছি। আমি গভীরভাবে শ্রদ্ধা নিবেদন করছি তার সহধর্মিণী ও জনপ্রিয় নেত্রী আইভীর মা মমতাজ বেগমের প্রতি। আজকে শুধুই বলতে চাই, মঞ্চে যদি বড় বড় কথা বলি ও মঞ্চের বাইরে কথার সাথে কাজের কোন মিল না থাকে তাহলে সেই বক্তব্য হয় নিরর্থক। ভিপি বাদল বলেন, আমি খোলামেলাভাবে অনেক কথা বলি, তাই আমাকে মাফ করে দিবেন। গত ২০ তারিখে সামসুজ্জোহা ভাইয়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে বলেছিলাম, আমারা কেমন অপরাধী যে আমাদের কোন প্রার্থী দেওয়া হয় নাই। কে কি মনে করে তাতে আমার কোন আসে যায় না। কিন্তু এটা আমার মনের কথা, মনের ব্যথা। আমি আজকের দিনটিতে বলতে চাই, এখানে (আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে) চুনকা ভাই, জোহা ভাই, আওয়ামী লীগের সভাপতি-সম্পাদকের ছবি লাগালে কি কোন আপরাধ হবে। তাহলে, আমি এই ছবি লাগানোর দাবি জানাই। সাথে মনির ভাইয়ের ছবিটাও যেন থাকে। এই অনুষ্ঠান দুপুর ৩টায় হলে অনেকেই বক্তব্য দিতে পারবে। অনেকেই আজ কথা বলার সুযোগ পান নাই। আমাদের এখন বিদায়ের পালা। তাই চলুন নতুনদের এগিয়ে দিন। আমরা ২ জন কি ৫ জন যাই বক্তব্য দিই, নতুনদের সুযোগ করে দিতে হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন