সোলায়মান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগে জেলা ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে লিখিত অভিযোগ - আজকের সংবাদ

সদ্য পাওয়া

Home Top Ad

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৯২৬৮৭০৭২৭

Post Top Ad

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৯২৬৮৭০৭২৭

মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সোলায়মান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগে জেলা ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে লিখিত অভিযোগ


নিজস্ব প্রতিনিধি
: সরকারি বিধিমালা উপেক্ষা করে একই ব্যক্তি দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করার অভিযোগ পাওয়া গেছে নবীগঞ্জ গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের সহকারী গনিত শিক্ষক সোলায়মানের বিরুদ্ধে। 

গত সোমবার ২৩ সেপ্টেম্বর নবীগঞ্জ গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের গর্ভনিংবডির সদস্য আরিফুর রহমান ও রিফাত হোসেন শিক্ষকের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগে বিচার চেয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা শিক্ষা অফিস ও বন্দর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, গনিত শিক্ষক সোলায়মান হোসেন বিগত এন.টি. আর.সির মাধ্যমে ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে নবীগঞ্জ গার্লস স্কুল এন্ড কলেজে যোগদান করেন। যোগদানের পর থেকে প্রধান শিক্ষিকাকে মাইনাস করে দেখা যায় দেরিতে বিদ্যালয়ে প্রবেশ করে। পরে একটি বিশ^স্ত সূত্রে জানতে পারে নারায়ণগঞ্জ আইডিয়াল স্কুলে কর্মরত রয়েছে এবং নবীগঞ্জ গার্লস স্কুলেও চাকুরি করেন। সরকারি বিধিমালা উপেক্ষা করে একই ব্যক্তি দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করার বিধান নেই। গর্ভনিং বডির সদস্যরা প্রধান শিক্ষক সায়মা খানম ও সহকারী গনিত শিক্ষক সোলায়মান হোসেন বিদ্যালয়ে পাঠদানে অনুস্থিত থাকার কারণ জানতে চাইলে ওই শিক্ষক অসুস্থ থাকায় মেডিকেল লিভ এ ছুটিতে আছেন। নবীগঞ্জ গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের গর্ভনিং বডির সদস্যরা সরেজমিনে নারায়ণগঞ্জ আইডিয়াল স্কুলে প্রবেশ করলে ওই স্কুলে সোলায়মানকে পাঠদান করতে দেখেন এবং স্কুল খাতায় ওই শিক্ষকের স্বাক্ষরও রয়েছে। ওই শিক্ষক বিদ্যালয়ের সদস্যদের জানান তিনি জুলাই মাসে চাকুরি ছেড়ে চলে আসেন।  

অভিযোগে আরও উল্লেখ করেন, ১/১০/২০২৩ তারিখ হতে নবীগঞ্জ গার্লস স্কুল এন্ড কলেজে কর্মরত আছেন এবং আইডিয়াল স্কুলে ১১/৯/২০২৪ তারিখেও কর্মরত রয়েছেন। দুই বিদ্যালয়ের হাজিরা খাতা ও বেতন উত্তোলনের শীর্ট যাচাই করে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। 

দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে সোলায়মান জানান, অভিযোগের বিষয় আমি কিছুই জানি না। আমি স্কুল থেকে ছয় মাসের ছুটি নিয়েছি, তাছাড়া আমি বীনা বেতনে স্কুলে চাকরি করেছি। বেতন প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে তিনি কোন টাকাই নেয়নি বলে জানান। 

এবিষয়ে বন্দর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুর কাউয়ূম জানান, আমরা অভিযোগ পেয়েছি। বিদ্যালয়ের গর্ভনিংবডির সদস্য এবং প্রধান শিক্ষিকাকে বলেছি ওই শিক্ষককে বিদ্যালয়ে হাজির করে কথা শুনে সে যদি অপরাধ করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বলেছি।    

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Post Bottom Ad

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৯২৬৮৭০৭২৭