নারায়নগঞ্জ প্রতিনিধিঃ নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার পুলিশের এস আই আলাউদিন টাকা খেয়ে মিথ্যা প্রতিবেদন রিপোর্ট দিয়েছে বলে জানায় বীর মুক্তিযোদ্ধা আজহার হোসেনের মেয়ে আজমেরি জাহেরা ইভা। প্রবীন সাংবাদিক আজহার কমিশশিনারের মেয়ে আজমেরি জাহেরা ইভা বাদী হয়ে মিথ্যা ও হয়রানী মুলুক মামলার সুষ্ঠ তদন্ত ও আইনি সহযোগিতার জন্য বিগত ০৪/০৯/২৪ ইং তারিখে জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন করে এবং তদন্তের দায়িত্ব পায় সংগঠনের নারায়ণগঞ্জ জেলা সভাপতি সাংবাদিক সুলতান মাহমুদ।
সুত্রমতে, দিপালী দাস বাদী হয়ে মুক্তিযোদ্ধা আজহার হোসেনের বিরুদ্ধে “নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল” নারায়ণগঞ্জ আদালতে ১টি পিটিশন মামলা দায়ের করে, যার নং ২৫৮/২৪ তারিখ ০৯.০৫.২৪ ইং। যা মিথ্যা, কাল্পনিক ও বানোয়াট বলে সংগঠনের অভিযোগে দাবী করে আজমেরি জাহেরা ইভা। উক্ত মামলা ১৩.০৫.২৪ ইং তারিখে বিচারক নাজমুল হক শ্যামল স্বাক্ষরিত আদেশ তদন্ত প্রতিবেদনের জন্য নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় প্রেরন করা হয়। ১৪.০৫.২৪ ইং তারিখে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহদাত হোসেনের স্বাক্ষরে এস আই আলাউদ্দিন তদন্তের দায়িত্ব পায়। এস আই আলাউদ্দিন দায়িত্ব পেয়ে আজহার পরবারকে নানাভাবে হয়রানী শুরু করে, দিপালীকে দিয়ে থানায় মিথ্যা অভিযো করিয়ে এবং উক্ত মামলার তদন্তের নামে অনেকবার আজহার হোসেন ও ইভার বাসায় পোশাক পরে ও সিভিলে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে মান্সিক নির্যাতন করে। প্রতিবেদন হালকা করে দিবে, বিনিময়ে হাতিয়ে নেয় ৫০ হাজার টাকা। কিন্তু অন্য পক্ষ থেকে বিশাল টাকা খেয়ে পুলিশের এস আই আলাউদ্দিন মিথ্যা প্রতিবেদন দাখিল করে আদালতে। সংঠনের অভিযোগের ভিত্তিতে এস আই আলাউদ্দিন ডাকালে ঘুষের টাকার কথা অস্বীকার করে এ বিষয় থেকে বাচানোর জন্য ও ক্ষতি না করার জন্য আকুতিবিনতি করে এস আই আলাউদ্দিন। পরক্ষনে ইভা ও তার স্বামী মসিউজ্জামান পাভেল থেকে নেওয়া ৫০ হাজার টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য তৃতীয় পক্ষ(ভুয়া সাংবাদিক ও দরবারের পীর ভাই) ব্যবহার করে।
তথ্য মতে, সিআইডি রিপোর্টঃ Considering physical examination report and pathological examination report of high vaginal swab we are in the opinion that findings are not consistent with report forceful sexual intercourse,but she was exposed to sexual intercourse. (শারীরিক পরীক্ষার রিপোর্ট এবং উচ্চ যোনি সোয়াবের প্যাথলজিকাল পরীক্ষার রিপোর্ট বিবেচনা করে আমরা মনে করি যে ফলাফলগুলি বলপূর্বক যৌন মিলনের রিপোর্টের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, তবে সে যৌন মিলনের সংস্পর্শে এসেছিল।)
মেডিক্যাল ডাক্তারী রিপোর্টঃ 3.1- brief history of the incidence, as stated by survivor or guardian ( how, when, where and what had happened) according to the statement of victim, she was mamed with azahar hossain for 35 years and make intercourse sexsual times weth azahar hossain bcet last 3 months. she refused depalises as a wife. (৩.১-ঘটনার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস, যেমন বেঁচে থাকা বা অভিভাবক বলেছেন (কীভাবে, কখন, কোথায় এবং কী ঘটেছিল) শিকারের বিবৃতি অনুসারে, তাকে ৩৫ বছর ধরে আজহার হোসেনের সাথে ম্যামড করা হয়েছিল এবং আজহার হোসেনের সাথে যৌন মিলনের সময় শেষ হয়েছিল। 3 মাস। তিনি স্ত্রী হিসেবে ত্যাগ করতে অস্বীকার করেন) 3.2 medical history (medical and psychological history) normofersive, non deabelic, psychologically soccond. (৩.২ চিকিৎসা ইতিহাস (চিকিৎসা এবং মনস্তাত্ত্বিক ইতিহাস) আদর্শিক, অ ডিবেলিক, মনস্তাত্ত্বিকভাবে ঘৃণ্য।)
ডাক্তারের মতামতঃ 9. Considering physical examination report and pathological examination report of high vaginal swab we are in the opinion that findings are not consistent with report forceful sexual intercourse, but she was exposed to sexual intercourse.(৯.শারীরিক পরীক্ষার রিপোর্ট এবং উচ্চ যোনি সোয়াবের প্যাথলজিকাল পরীক্ষার রিপোর্ট বিবেচনা করে আমরা মনে করি যে ফলাফলগুলি বলপূর্বক যৌন মিলনের রিপোর্টের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, তবে সে যৌন মিলনের সংস্পর্শে এসেছিল।) মামলায় বাদীনি সহ ৪ জন স্বাক্ষী করা হয়েছে, তদন্তকারী কর্মকর্তা সবাইকে স্বাক্ষী নিয়ে ২নং ও ৩নং স্বাক্ষীর বক্তব্য হাইট করে অন্য ২ জন মিথ্যা স্বাক্ষী বানিয়ে ৪নং স্বাক্ষীসহ মোট ৩ জনের স্বাক্ষীর ভিত্তিতে আদালতে প্রতিবেদন প্রেরন করে। ৩ জন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য হুবহুব একই দেখা যাচ্ছে। তাহলঃ “আপনার জিজ্ঞাসায় জানিতেছি যে, গত ০১/০২/১৯৯২ ইং সালে বিবাদী বাদীনির সাথে আজহার হোসেনে সাহেবের পরিচয়। বাদীনির স্বামী অত্যান্ত দরিদ্র লোক ছিল বিধায় বিবাদী বাদীনিকে আর্থিক অভাব অন্টন দূর করার জন্য বাদীনিকে সাহায্য সহযোগিতা করতো এবং বাদীনিকে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে প্রায়ই শারীরিক সম্পর্ক করতো মর্মে বাদীনি আমাকে জানায়। এই আমার জবানবন্দি।”
এ দিকে প্রতিবেদক মামলায় উল্লেখ্য ৪ নং স্বাক্ষী রিতাকে কল করলে সে গুছিয়ে কথা বলতে পারবে না বলে তার মেয়েকে কইল ধরিয়ে দেয়। মামলা উল্লেখ্য ২নং স্বাক্ষী জোসেফ ও ৩নং জলিকে জিজ্ঞাসা করলে তারা জানায় এই মামলা মিথ্যা ও বানোয়াট। তাই আমরা স্টেম্পে নোটারি করে স্বাক্ষ্য দিয়েছি যা আদালতে জমা দিয়ে মামলা মিথ্যা প্রমান করতে পারে। প্রতিবেদক ১০ সেপ্টেম্বর ১৪.৪৭ মিনিটে বাদীনি দিপালীকে কল করলে তার মেয়ে স্মৃতি দাস কল ধরে প্রতিবেদককে বলে, এখানে কি চাই, আপনার কাছে প্রস্তুত নই জবানবন্দি দেওয়ার, আর আপনার যদি আসার হয় আমার সামনা সামনি আসেন, তখন আমি জবানবন্দি দিব, রাখি বলে কল কেটে দেয়। বানানো মিথ্যা স্বাক্ষী আন্না ও রিমা রানীকে কল করে ও ঠিকায় গিয়ে পাওয়া যায়নি।
সংঠনের তদন্ত প্রাপ্ত নারায়নগঞ্জ জেলা সভাপতি সুলতান মাহ্মুদ বলেন, আমার টিম মাঠে করছে তথ্য অনুসন্ধানে। তবে মামলায় উল্লেখ্য স্বাক্ষীদের সাথে ও পুলিশের এস আই আলাউদ্দিনের সাথে এবং অন্যান্যদের সাথে কথা বলে বুজা যাচ্ছে পুলিশের প্রতিবেদন মিথ্যা দিয়েছে এস আই আলাউদ্দিন। আমার কাছে সব অডিও রেকর্ড আছে, আরো তথ্যের জন্য কাজ করছি। সংগঠনের নিয়ম মাফিক সবাইকে নোটিশ করে টিম নিয়ে সাক্ষাৎকার নিয়ে তদনত প্রতিবেদন তৈরি করে জমা দেওয়া হবে, যা থাকবে নির্ভুল ও স্বচ্ছ।”
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন