Wednesday, October 29, 2025
Google search engine
Homeঅপরাধপালা দিয়ে বাড়ছে বন্দর মহাসড়কে অবৈধ তেলের দোকান|| প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা

পালা দিয়ে বাড়ছে বন্দর মহাসড়কে অবৈধ তেলের দোকান|| প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা


বন্দর প্রতিনিধি
// নদী পথে তেল চুরির সাথে পাল্লা দিয়ে বন্দরের মহাসড়কেও বেড়েছে দৌরাত্ম্য।  বন্দরের মদনপুর – মদনগঞ্জ সড়কের পাশে অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে ১০/১২ টি তেলের দোকান। নেই যাদের কোন ট্রেড লাইসেন্স, বা টিন সার্টিফিকেট। বন্দর থানা প্রশাসন বিভিন্ন দপ্তর ম্যানেজ পূর্বক চালাচ্ছে তাদের গাড়ি থেকে তেল নামানোর কাজ। 

স্থানীয় কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না।  কারন তাদের মাথার উপর রয়েছে বড় ভাইদের হাত আবার প্রশাসনিক সার্পোট। ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক (মহানগর)’র নের্ত্বনাধীন ৫/৬ টি তেলের দোকান রয়েছে । বিকেলের পর হতে সকাল পর্যন্ত চলে তাদের অনৈতিক কর্মকান্ড। মদনগঞ্জ -মদনপুর সড়কের কল্যান্দী, কদমতলী, তালতলা, দাসেরগাঁও, ইস্পাহানি, গুকুলদাশের বাগ এলাকাসহ আরো ৩/৪ টি তেলের দোকান রয়েছে। তাদের দেখে গড়ে উঠছে আরো অবৈধ তেলের দোকান। তেল চোরদের সিন্ডিকেটের মূল হোতারা ধরা ছোয়ার বাহিরে থেকে প্রশাসনিক বা অন্য কোন সমস্যা হলে তার সলিশন করে।  এমনকি বিভিন্ন কোম্পানির গাড়ী চালকদের সাথেও রয়েছে গভীর সর্ম্পক। মহাসড়কে একের পর এক অবৈধভাবে গড়ে উঠা তেলের দোকান নিয়ে শংকিত সচেতন মহল।  নদী পথের মত আধিপত্য বিস্তার নিয়ে স্থল পথে যেকোন সময় ঘটতে পারে সাংঘর্ষিক কোনো ঘটনা। 

সূত্র মতে,  নারায়ণগঞ্জ বন্দরে অবৈধ জ্বালানি তেলের ব্যবসা জমে উঠেছে। সরকারি অনুমধন ছাড়াই প্রকাশে বন্দরে বিভিন্ন স্থানে প্রায় কয়েশত অবৈধ জ্বালানি তেলের দোকান বসিয়ে অর্থলোভি ব্যক্তিরা ব্যবসা করছে, প্রশাসন তা দেখেও নিরব। সচেতন মহলের ধারনা অবৈধ জ্বালানি তেলের দোকানের ফলে পরিবেশ দূষনসহ বন্দরের বেশির ভাগ অগ্নিকান্ডের কারন এই জ্বালানি তেলেন দোকান। পেট্রোলিয়াম এ্যক্ট, ১৯৩৪ ও তদধীন প্রনীত বিধিমালার শর্তাবলী অনুসারে কোন অবস্থাতেই প্রতিষ্ঠাকালের অনুমোদিত নকশা বিহীন এবং বিষ্ফোরক লাইসেন্স বিহীন অননুমোদিত স্থানে বা আবাসিক এলাকায় জ্বালানি তেলের ডিপো বা দোকান স্থাপন করা যাবে না। পেট্রোল- ডিজেলের ব্যবসার জন্য বিস্ফোরক পরিদপ্তরের পূর্ণ অনুমতি নেওয়া বাধ্যতা মূলক। অথচ বন্দরে মোদিরদোকানসহ বিভিন্ন দোকান গুলতে এই জ্বালানি তেলের ব্যবসা করে যাচ্ছে সাধারন ট্রেড লাইসেন্স দিয়ে এমনকি কোন কাগজপএ ছাড়াই। গত ২৪ ফেব্রুয়ার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বন্দর বাসস্ট্যান্ড, ফেরাজিকান্দা বাসস্ট্যান্ড,

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -
Google search engine

Most Popular

Recent Comments