Wednesday, October 29, 2025
Google search engine
Homeঅপরাধশম্ভুপুরা উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনে ভোট কারচুপির অভিযোগ

শম্ভুপুরা উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনে ভোট কারচুপির অভিযোগ


শম্ভুপুরা উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনে ভোট কারচুপির অভিযোগ


সোনারগাঁ প্রতিনিধিঃ-নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁ উপজেলার শম্ভুপুরা উচ্চ বিদ্যালয় নির্বাচনে ১২শত ৬৪টি ভোটের বিপরিতে ১৪শত ৫৫ টি ভোট পড়ার অভিযোগ উঠেছে। 

মোট ভোট থেকে ১৫১ ভোট অতিরিক্ত গ্রহন করায় ম্যানিজিং কমিটির সদস্যদের মধ্যে নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। এ ঘটনায় ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে পুণরায় ভোট গ্রহনের জন্য জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার বরাবর অভিযোগ দাখিল করেছেন নির্বাচনে অংশ গ্রহনকারী ইকবাল হোসেন ও শাহাদাত হক নামের দুই সদস্য।

জানাগেছে, উপজেলার শম্ভুপুরা উচ্চ বিদ্যালয়ে গত ১৭ জুলাই ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ম্যানিজিং কমিটির নির্বাচনে দুটি প্যানেলে ১৬ জন প্রতিদ্বন্ধি প্রার্থী অংশ গ্রহন করেন। বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩শত ৫১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার সংখ্যা ২৭৬ জন মহিলা ভোটার সংখ্যা ৭৫জন। নির্বাচনে প্রত্যেকটি ভোটার দুটি প্যানেলকে ৪টি করে ভোট প্রদান করতে পারবেন। সে হিসেবে নির্বাচনে মোট ভোট হওয়ার কথা ১২৬৪টি। এর মধ্যে ৩৫জন ভোটারের ভোট বিভিন্ন কারণে বাতিল করা হয়। সে হিসেবে ভোট হওয়ার কথা ১১২৪টি কিন্তু নির্বাচনে ফলাফলে দেখা যায় ১১২৪টি ভোটের বিপরিতে নির্বাচন শেষে জানানো হয় মোট ভোট হয়েছে ১৪৫৫টি। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্ধি প্রার্থীরা অভিযোগ করেন নির্বাচন শেষে নির্বাচন রিটানিং অফিসার উপজেলা মাধ্যমিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম তারাহুড়ো করে ভোট গননা শেষ করে বেরিয়ে যান। এসময় প্রতিদ্ধন্দি প্রার্থীরা ভোট গননার কারচুপির অভিযোগ তুললেও তিনি তা কর্নপাত করেননি বলে অভিযোগ করেন তারা।

প্রতিদ্বন্ধি প্রার্থীরা জানান, ভোট গননা শেষে যখন ৩৫১ জন ভোটারের বিপরিতে ৩৫ জনের ভোট বাতিল হয়েছে সে হিসেবে মোট ভোটার সংখ্যা দাড়ায় ৩১৬জন। ৩৬১ জনের ৪টি করে ভোট হলে মোট ভোট হওয়ার কথা ১২৬৪টি। কিন্তু ভোট শেষে জানা গেলো মোট ভোট কাষ্ট হয়েছে ১৪৫৫টি। তারা জানান, পূর্ব পরিকল্পিতভাবে সুক্ষ কারচুরির মাধ্যমে ভোট কাষ্ট করে তাদের হারানো হয়েছে। এ ঘটনায় ভোট পুর্ণগনণার জন্য ইকবাল হোসেন ও শাহাদাত হক নামের দুই প্রতিদ্বন্ধি প্রার্থী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন। 

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -
Google search engine

Most Popular

Recent Comments