Thursday, October 30, 2025
Google search engine
Homeঅপরাধসোনারগাঁয়ে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু

সোনারগাঁয়ে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু


সোনারগাঁয়ে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু


আজকের সংবাদ ডেস্কঃ-নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁয়ে জুনু আক্তার নামে এক গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। 

শনিবার(২রা জুন) সকালে পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে। 

এ ঘটনার পর থেকে ওই গৃহ বধুর স্বামী ও শশুর বাড়ির লোকজন পলাতক রয়েছে। এ ঘটনায় সোনারগাঁ থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। এদিকে এ হত্যাকান্ডটি আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে নিহত গৃহবধূর স্বামী।

জানা যায়,উপজেলার জামপুর ইউনিয়নের মুছারচর গ্রামের আলী হোসেনের মেয়ে জুনু আক্তারের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী সাদিপুর ইউনিয়নের গজারিয়া পাড়া গ্রামের দাইয়ানের ছেলে কবির হোসেনের ৪ বছর আগে ইসলামী শরিয়া মোতাবেক বিয়ে হয়। দাম্পত্য জীবনে তাদের দুই বছর বয়সী একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। স্বামী কবির হোসেন বিভিন্ন সময়ে জুনু আক্তারকে বাবার বাড়ি থেকে যৌতুক আনার জন্য মারধর করতো। এ নিয়ে শুক্রবার রাতে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে গৃহবধূ জুনু আক্তারকে স্বামী কবির হোসেন, শশুর দাইয়ান ও শাশুড়ী শারীরিক নির্যাতন করে হত্যা করে। গৃহবধূ জুনু আক্তারের মৃত্যু নিশ্চিত হয়ে বাড়ির সকলেই রাতের আধারে পালিয়ে যায়। পালিয়ে যাওয়ার আগে গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছে বলে আশপাশের লোকজনের কাছে প্রচার করে নিহতের শশুর বাড়ির পরিবার।

নিহত গৃহবধূর বড় ভাই সোলায়মান মিয়া জানান, শনিবার ভোরে একটি অচেনা মোবাইল নাম্বার থেকে আমার বোনের মৃত্যুর সংবাদ দেওয়া হয়। যৌতুকের জন্য আমার বোনকে প্রায়ই মারধর করা হতো। আমি আমার বোনের হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি। তিনি আরো জানান, নিহতের শরীর ও গলায় একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এতেই প্রমাণ হয় নির্যাতন করে আমার বোনকে হত্যা করা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানায়, আত্মহত্যার কোন আলামত পাইনি। লাশ স্বাভাবিকভাবে মাটিতে পড়ে ছিল। লাশের গলায় ও শরীরে অনেক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

তালতলা ফাঁড়ি পুলিশের ইনচার্জ মো. জাকির হোসেন বলেন, নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নিহতের শরীরে আঘাতে চিহ্ন রয়েছে। মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।-নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁয়ে জুনু আক্তার নামে এক গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। 

শনিবার(২রা জুন) সকালে পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে। 

এ ঘটনার পর থেকে ওই গৃহ বধুর স্বামী ও শশুর বাড়ির লোকজন পলাতক রয়েছে। এ ঘটনায় সোনারগাঁ থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। এদিকে এ হত্যাকান্ডটি আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে নিহত গৃহবধূর স্বামী।

জানা যায়,উপজেলার জামপুর ইউনিয়নের মুছারচর গ্রামের আলী হোসেনের মেয়ে জুনু আক্তারের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী সাদিপুর ইউনিয়নের গজারিয়া পাড়া গ্রামের দাইয়ানের ছেলে কবির হোসেনের ৪ বছর আগে ইসলামী শরিয়া মোতাবেক বিয়ে হয়। দাম্পত্য জীবনে তাদের দুই বছর বয়সী একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। স্বামী কবির হোসেন বিভিন্ন সময়ে জুনু আক্তারকে বাবার বাড়ি থেকে যৌতুক আনার জন্য মারধর করতো। এ নিয়ে শুক্রবার রাতে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে গৃহবধূ জুনু আক্তারকে স্বামী কবির হোসেন, শশুর দাইয়ান ও শাশুড়ী শারীরিক নির্যাতন করে হত্যা করে। গৃহবধূ জুনু আক্তারের মৃত্যু নিশ্চিত হয়ে বাড়ির সকলেই রাতের আধারে পালিয়ে যায়। পালিয়ে যাওয়ার আগে গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছে বলে আশপাশের লোকজনের কাছে প্রচার করে নিহতের শশুর বাড়ির পরিবার।

নিহত গৃহবধূর বড় ভাই সোলায়মান মিয়া জানান, শনিবার ভোরে একটি অচেনা মোবাইল নাম্বার থেকে আমার বোনের মৃত্যুর সংবাদ দেওয়া হয়। যৌতুকের জন্য আমার বোনকে প্রায়ই মারধর করা হতো। আমি আমার বোনের হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি। তিনি আরো জানান, নিহতের শরীর ও গলায় একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এতেই প্রমাণ হয় নির্যাতন করে আমার বোনকে হত্যা করা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানায়, আত্মহত্যার কোন আলামত পাইনি। লাশ স্বাভাবিকভাবে মাটিতে পড়ে ছিল। লাশের গলায় ও শরীরে অনেক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

তালতলা ফাঁড়ি পুলিশের ইনচার্জ মো. জাকির হোসেন বলেন, নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নিহতের শরীরে আঘাতে চিহ্ন রয়েছে। মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -
Google search engine

Most Popular

Recent Comments